১৪ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ৩০শে শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রচ্ছদ জেলা/উপজেলা, ময়মনসিংহ ধোবাউড়ার পোড়াকান্দুলিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির পুকুরচুরির গোপন তথ্য প্রকাশ।।
১, ডিসেম্বর, ২০১৯, ১১:৩৯ অপরাহ্ণ -

ধোবউড়া প্রতিনিধি ( বার্নার্ড সরকার)

ঃময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলা ৪-নং- পোড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নের,৮ নংওয়ার্ডেরউদয়পুর,হরিণ-ধরা,গ্রামে,মাদ্রাসা মাঠে গত ৩০/১১/২০১৯-খ্রিঃ/ জামান কন্টাক্ট্রর, হিরা কন্টাক্ট্রর, ক্যাসিয়ার আবুবক্কর,সভাপতি মোঃ হোসেন, সেক্রেটারী মোতালেব,জিন্মাদার কমল।

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নামে বিভিন্ন প্রকারের অভিযোগের গোপন তথ্য প্রকাশ করে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিগণের উপস্থিতিতে মাদ্রাসা মাঠে, এ সময় ছিলেন উপস্থিত ছিলেন ধোবাউড়া থানা-পুলিশ, অফিসার আবুল বাশার এস আই,ধোবাউড়ার সাংবাদিকবৃন্দ,
ময়মনসিংহ মহানগর প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ আরিফ রেওগীর, সেলিনা কবির সম্পাদক ও প্রকাশক স্বপ্নীল বাংলাদেশ,সাংবাদিক সোহান প্রমুখ। পল্লী এলাকায় বিদ্যুৎ খাত উন্নয়নের জন্য সরকারের এভাবে বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে বর্তমান পল্লীর জীবনে লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া।একবিংশ শতাব্দীর গ্রামকে আর অবহেলিত বলা যাবে না,আগামী শতাব্দীতে শহর আর গ্রামের পার্থক্য নির্ণয় করা খুবই কঠিন হয়ে পড়বে-যা আমাদের সবার স্বপ্ন। এই স্বপ্ন বাস্তবায়ানের ক্ষেত্রে এখনও বহুবিধ সমস্যা ও বাধা রহে গেছে। পল্লী উন্নয়ন প্রয়াস সম্পর্কিত অতীত অভিজ্ঞতার বিশ্লেষণ থেকে বড় ধরনের বেশ কিছু সমস্যাকে চিহ্নিত করা যায়,যেগুলো উন্নয়ন প্রয়াসের সফল সম্পাদনকে ব্যাহত করে আসছে; এসব সমস্যা হচ্ছে,পল্লী উন্নয়ন সংস্থানগুলোর অস্থায়িত্ব,অযোগ্য ও দুর্নীতিপরায়ণ নেতৃত্ব, শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক স্থানীয় সরকারকে অসহযোগিতা,সুবিন্যস্ত পল্লী উন্নয়ন নীতিমালার অভাব,পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প থেকে উদ্ভূত সুযোগ-সুবিধার অসম বন্টন,
প্রাকৃতিক ও লাখ লাখ সম্পদের সীমাবদ্ধতা,পল্লী উন্নয়ন কর্মকান্ড ও পরিকল্পনায় একশ্রেণীর আধিপত্য এবং অসহায় এক গ্রামের জনগণ। বাংলাদেশের পল্লীর আর্থসামাজিক বুনিয়াদের প্রকৃতিই পল্লী উন্নয়ন কর্মসূচির কার্যকর বাস্তবায়ানের ক্ষেত্রে হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে। আমাদের জাতীয় অর্থনীতির মূল উৎস পল্লী। পল্লীর উন্নয়ন ব্যতীত দেশের সর্বমুখী বা সর্বজনীন কল্যাণ সম্ভব নয়। পল্লীর অবস্থান ও উন্নয়নের ওপর বাংলাদেশের অস্তিত্ব নির্ভরশীল। তাই পল্লিকে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও আত্মনির্ভরশীল করে তুলতে হবে। আত্মনির্ভরশীল হওয়ার জন্য যেসব উপকরণ প্রয়োজন পল্লিতে তার কোনো অভাব নেই, অভাব শুধু যুগোপযোগী আদর্শ ও কর্মপ্রেরণার। পল্লির জন্য উন্নয়নের মাঝেই সার্বিক উন্নয়ন নির্ভরশীল একথা অনস্বীকার্য। কিন্তু এ উন্নয়ন-কাজে অগ্রসর হতে হলে প্রতিটি ক্ষেত্রেই পল্লিবাসীকে আত্মনির্ভরশীল হতে হবে। সকল সময় সরকারের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকলে চলবে না। আত্মশক্তির ওপর ভরসা করেই আমাদের পল্লী উন্নয়ন কাজে অগ্রসর হতে হবে। উন্নয়নের প্রতিটি ব্যবস্থা যাতে ধীরে ধীরে উন্নতির পথে অগ্রসর হতে পারে,তার জন্য প্রতিটি গ্রামের মানুষের সুষ্ঠু পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে বলে এলাকাবাসী মনে করেন।